ভালো কাহিনী থাকলে যে কেউ সিনেমা বানাতে পারে। বিশেষ করে বাংলাদেশে। কারন অবশ্য আছে। কারনটা এই যে, বাংলাদেশে ২কে প্রযুক্তির সিনেমাই বেশী তৈরি হয়। যদিও বাংলাদেশে শুটিং করা হয় ৪কে দিয়ে । আমি অবাক না হয়ে পারি না। যদি ২কে মুভিতেই সিনেমা বানানো হবে তাহলে ৪কে
ক্যামেরার দরকারটা কি। এতে সিনেমার বাজেটটা অনর্থক বেড়ে যাচ্ছে।
কোনো লোক যদি ২কে মুভি ক্যামেরাউ কিনতে অসমর্থ হন তাহলে তাদের জন্য DSLR ক্যামেরা হতে পারে অনন্য সমাধান। ভালো এডিটিং স্কিল থাকলে DSLR দিয়েই বানান যেতে পারে ২কে সিনেমা। ৫০ থেকে ৬০ হাজারের মধ্যেই একটা ভালো DSLR ক্যামেরা পাওয়া সম্ভব। DSLR এর ভিডিও কে ভালো এডিটিং সফটওয়ারে এডিট করলে ফিল্ম কোয়ালিটি পাওয়া সম্ভব।
যদি সম্ভব হয় তাহলে এডিটিং সফটওয়ার গুলো শিখে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। এতে এডিটিং নিজেই করা যাবে। ফলে বাড়তি এডিটিং খরচ কমে যাবে । এক্ষেত্রে FINAL CUT, ADOBE PREMIERE, ADOBE AFTER EFFECT, HITFILM, STUDIO MAX উল্লেখযোগ্য।
নবীন ফিল্ম নির্মাতা হিসেবে ফিচার ফিল্ম বানানো অনেকটাই কঠিন। সেই ক্ষেত্রে শর্ট ফিল্ম হতে পারে এর সমাধান। যা মূলত ১০ মিনিট থেকে ৪০ মিনিট পর্যন্ত হতে পারে।
সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল মাইক। হ্যাঁ, প্রত্যেক ক্যামেরাতেই মাইক থাকে। কিন্তু অবশ্যই এক্সটারনাল মাইকে ব্যাবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। সাউন্ড হচ্ছে সিনেমার জান। তো এইটা VERY VERY IMPORTANT.
ভিজুয়াল ইফেক্ট সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো। কারণ অনেক অসম্ভব কাজই এর দ্বারা করা সম্ভব।
আমি নিজে একজন VFX ARTIST( BIGINNER :P ) কোনও প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট বক্স তো আছেই! আর টা ছাড়া আমার নতুন FB PAGE টাও চাইলে ফলো করতে পারেন।
My facebook page: Juboraj Nowfel
পরবর্তীতে আমী গ্রিন স্ক্রিন সম্বন্ধে আলোচনা করবো। আসা করি শুরুতে এতটুকু যথেষ্ট। আপনার প্রতি একটা বড় করে বেষ্ট অফ লাক! :)
ক্যামেরার দরকারটা কি। এতে সিনেমার বাজেটটা অনর্থক বেড়ে যাচ্ছে।
কোনো লোক যদি ২কে মুভি ক্যামেরাউ কিনতে অসমর্থ হন তাহলে তাদের জন্য DSLR ক্যামেরা হতে পারে অনন্য সমাধান। ভালো এডিটিং স্কিল থাকলে DSLR দিয়েই বানান যেতে পারে ২কে সিনেমা। ৫০ থেকে ৬০ হাজারের মধ্যেই একটা ভালো DSLR ক্যামেরা পাওয়া সম্ভব। DSLR এর ভিডিও কে ভালো এডিটিং সফটওয়ারে এডিট করলে ফিল্ম কোয়ালিটি পাওয়া সম্ভব।
যদি সম্ভব হয় তাহলে এডিটিং সফটওয়ার গুলো শিখে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। এতে এডিটিং নিজেই করা যাবে। ফলে বাড়তি এডিটিং খরচ কমে যাবে । এক্ষেত্রে FINAL CUT, ADOBE PREMIERE, ADOBE AFTER EFFECT, HITFILM, STUDIO MAX উল্লেখযোগ্য।
নবীন ফিল্ম নির্মাতা হিসেবে ফিচার ফিল্ম বানানো অনেকটাই কঠিন। সেই ক্ষেত্রে শর্ট ফিল্ম হতে পারে এর সমাধান। যা মূলত ১০ মিনিট থেকে ৪০ মিনিট পর্যন্ত হতে পারে।
সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল মাইক। হ্যাঁ, প্রত্যেক ক্যামেরাতেই মাইক থাকে। কিন্তু অবশ্যই এক্সটারনাল মাইকে ব্যাবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। সাউন্ড হচ্ছে সিনেমার জান। তো এইটা VERY VERY IMPORTANT.
ভিজুয়াল ইফেক্ট সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো। কারণ অনেক অসম্ভব কাজই এর দ্বারা করা সম্ভব।
আমি নিজে একজন VFX ARTIST( BIGINNER :P ) কোনও প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট বক্স তো আছেই! আর টা ছাড়া আমার নতুন FB PAGE টাও চাইলে ফলো করতে পারেন।
My facebook page: Juboraj Nowfel
পরবর্তীতে আমী গ্রিন স্ক্রিন সম্বন্ধে আলোচনা করবো। আসা করি শুরুতে এতটুকু যথেষ্ট। আপনার প্রতি একটা বড় করে বেষ্ট অফ লাক! :)
0 comments